মার্করাম-জর্জির শতক মিসের দিনে সুবিধাজনক অবস্থানে দ.আফ্রিকা
প্রকাশিত: ৯ মার্চ ২০২৩ ১০:০৩
আসসালামু আলাইকুম
নট আউট ডেস্কঃ জোহানেসবার্গে শুরু হয়েছে স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় ও শেষ টেস্ট। যেখানে প্রথম দিনেই বোর্ডে তিনশ'র বেশি রান তুলে খানিকটা সুবিধাজনক অবস্থানে আছে স্বাগতিকরা। এদিন এইডেন মার্করাম ও টনি ডি জর্জির শতক মিসের দিনে প্রোটিয়ারা হারিয়েছে ৭ উইকেট।
জোহানেসবার্গে টস জিতে আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় স্বাগতিক দক্ষিণ আফ্রিকা। ব্যাট করতে নেমে স্বাগতিকদের উড়ন্ত সূচনা এনে দেন দুই ওপেনার এইডেন মার্করাম ও ডিন এলগার। শুরু থেকেই এই দু'জন ওয়ানডে মেজাজে তুলতে থাকেন রান। উদ্বোধনী জুটিতে এই দু'জন যোগ করেন ৭৬ রান।
৭ চারে ৪২ রান করা এলগারকে ফিরিয়ে ক্যারিবিয়ানদের দিনের প্রথম সাফল্য এনে দেন গুদাকেশ মতি। এরপর টনি ডি জর্জির সঙ্গে দলের হাল ধরেন এইডেন মার্করাম। ওভার প্রতি ৩ উপর রান তুলে এই দু'জনে ভর করেই লাঞ্চে যায় স্বাগতিকরা। লাঞ্চে যাওয়ার আগেই হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন মার্করাম।
লাঞ্চের পর ফিরে দ্বিতীয় উইকেট জুটিতে এই দু'জন গড়েন অবিচ্ছিন্ন শতাধিক রানের জোট। দারুণ ব্যাট করতে থাকা এইডেন মার্করাম ছুটছিলেন শতকের দিকে। পৌঁছে যান নার্ভাস নাইনটিজে। এরপরই খেই হারিয়ে বসেন এই ওপেনার। গুদাকেশ মতির বলে শতক থেকে মাত্র ৪ রান দূরে থাকতে ব্ল্যাকউডের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন।
এরপর অধিনায়ক টেম্বা বাভুমাকে নিয়ে দলকে বড় সংগ্রহের পথে রাখেন জর্জি। হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন এই ব্যাটার। তৃতীয় উইকেট জুটিতে এই দু'জনও গড়েন পঞ্চাশোর্ধ রানের জোট। ২৮ রান করা বাভুমা ফিরলে ভাঙে এই জুটি। এরপর ক্যারিয়ারের প্রথম শতকের দিকেই ছুটছিলেন জর্জি। তবে, মার্করামের পর তাকেও শতক বঞ্চিত করেন মতি।
শতক থেকে মাত্র ১৫ রান দূরে থাকতে ইনিংসে মতির তৃতীয় শিকার হিয়ে ফিরেন মতি। এরপর থিতু হয়েও ইনিংস লম্বা করতে পারেনি দক্ষিণ আফ্রিকার মিডল অর্ডার ব্যাটাররা। তাতেই দিনশেষে বোর্ডে তিনশ'র বেশি রান উঠেছে স্বাগতিকদের বোর্ডে। দিনশেষ করার আগে ৭ উইকেট হারিয়ে দলটি সংগ্রহ করেছে ৩১১ রান।
১৭ রানে অপরাজিত থাকেন হেনরিখ ক্লাসেন। ক্যারিবিয়ানদের পক্ষে ৩টি উইকেট নেন গুদাকেশ মতি। ২টি উইকেট শিকার কাইল মায়ার্সের।
-নট আউট/টিএ
বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান
আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।
হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট
জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।
‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের
১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: