ঢাকা | সোমবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৪, ১৫ বৈশাখ ১৪৩১

জাতীয় দলের বাইরে থেকে অবসরের ঘোষণা রামদিনের

নট আউট ডেস্ক
প্রকাশিত: ১৯ জুলাই ২০২২ ০৪:৩৯

দিনেশ রামদিন। ছবি সংগৃহীত দিনেশ রামদিন। ছবি সংগৃহীত

নট আউট ডেস্কঃ আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন উইন্ডিজ দলের সাবেক অধিনায়ক দিনেশ রামদিন। জাতীয় দলে নেই দীর্ঘসময় ধরেই। জায়গা পাওয়ার সম্ভাবনাও নেই খুব একটা। ৩৭ বছর বয়সে ইনস্ট্রাগ্রামে অবসরের কথা জানান তিনি। এরফলে ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে ভারতের বিপক্ষে খেলা টি-টোয়েন্টি টি হয়ে রইল ক্যারিবিয়ানদের হয়ে এই কিপার-ব্যাটসম্যানের শেষ ম্যাচ।

অবসর প্রসঙ্গে রামদিন লিখেন, “অত্যন্ত আনন্দের সঙ্গে আমি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিচ্ছি। গত ১৪ বছর ছিল স্বপ্ন সত্যি হওয়ার মতো। আমি ত্রিনিদাদ অ্যান্ড টোবাগো এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে ক্রিকেট খেলে আমার শৈশবের স্বপ্ন পূরণ করেছি।”

আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের পাঠ চুকিয়ে নিলেও এখনই ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেট ছাড়ছেন না বলেও জানান তিনি। তবে এবারের ক্যারিবিয়ান লিগেও কোন দল তাকে নিতে আগ্রহ দেখায়নি। ২০১৩ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত গায়ানা অ্যামাজন ওয়ারিয়র্স, সেন্ট কিটস অ্যান্ড নেভিস প্যাট্রিয়র্টস এবং ত্রিনবাগো নাইট রাইডার্সের হয়ে খেলেন তিনি। পাকিস্তান সুপার লিগে ২০১৭ ও ২০১৮ সালে মুলতান সুলতান্সের প্রতিনিধিত্ব করেন এই ক্রিকেটার।

রামদিনের অভিষেক ২০০৫ সালে শ্রীলংকার বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেট দিয়ে। এই সংস্করণে শেষ ম্যাচ খেলেছেন বছর ছয়েক আগে। প্রতিপক্ষ ছিল অস্ট্রেলিয়া। সাদা পোষাকে ৭৪ ম্যাচে ৪ শতকে তার রান ২৮৯৮। এছাড়াও ২০০৫ সালেই ওয়ানডে অভিষেক হয়েছিল তার। এই ফরম্যাটেও ক্যারিয়ারের শেষ ম্যাচ ছিল ২০১৬ সালে। ১৩৯ ম্যাচে ২২০০ রান সংগ্রহ করেন তিনি। 

২০০৬ সালে টি-টোয়েন্টিতে অভিষেকের পর ৭১ ম্যাচে তিন করেছেন মাত্র ৬৩৬ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের দুটি টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপজয়ী দলের সদস্য ছিলেন রামদিন। ২০১৪ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ টেস্ট দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পান রামদিন। তার নেতৃত্বে ১৩ টেস্ট খেলে চারটিতে জয়ের স্বাদ পায় ক্যারিবিয়ানরা। তিনটি টি-টোয়েন্টি ও একটি ওয়ানডেতেও অধিনায়কত্ব করেন তিনি।

 

-নট আউট/এমআরএস



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর

বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান

আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট

জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের

১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷