ঢাকা | মঙ্গলবার, ৭ মে ২০২৪, ২২ বৈশাখ ১৪৩১

রোহিত-কোহলিদের বিদেশী লিগ খেলতে না পারা লজ্জাজনক

নট আউট ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১ নভেম্বর ২০২২ ২০:৪৩

ছবি সংগৃহীত ছবি সংগৃহীত

নট আউট ডেস্কঃ সময়ের ব্যবধানে বেড়েছে ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে ক্রিকেটারদের চাহিদা। শুধু অর্থ নয়, কন্ডিশন মানিয়ে নেওয়ার পাশাপাশি নিজেকে প্রমাণের সুযোগ হিসেবেও লিগগুলোকে বেঁছে নেন অনেকে। ভারত বধের নায়ক অ্যালেক্স হেলস বিগব্যাশে দেখিয়েছেন দাপট। সুযোগ মিলেছে বিশ্বকাপ দলে। এই লিগগুলোই তাকে সাহায্য করেছে বলে মন্তব্য করেছেন হেলস। এই লিগগুলোতে ভারতীয় ক্রিকেটার খেলতে না পারা লজ্জাজনক বলেও মনে করেন ইংলিশ ওপেনার।

 

অ্যাডিলেড ওভালে দ্বিতীয় সেমিফাইনাল শেষে হেলস বলেন,‘ভারতীয় ক্রিকেটাররা বিদেশি লিগে খেলার সুযোগ পায় না সেটা আসলে লজ্জাজনক। এটা সবার জন্যই ভালো হবে। বিশ্বের সেরা কয়েকজন ক্রিকেটার খেলতে পারলে তাদের মতো লিগও উপকৃত হবে। আমার মনে হয় বিদেশি লিগে খেললে আপনাকে একজন ভালো ক্রিকেটার হিসেবে গড়ে তুলবে এবং সেখানকার কন্ডিশন বুঝতে সহায়তা করবে। আশা করি তারা (ভারতীয়রা) বিভিন্ন লিগে খেলার সুযোগ পাবে। এটা আমাকে সাহায্য করেছে।’

 

বাইরের লিগে ভারতীয় ক্রিকেটাররা কেন খেলতে পারেনা তা নিয়ে রয়েছে অনেক কথা। অনেকের মতে আইপিএলের মূল্য ধরে রাখতে এমন সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিসিসিআই। অনেকে মনে করেন খেলোয়াড়দের চোট মুক্ত রাখতে এমন সিদ্ধান্ত। মূলত সিদ্ধান্ত যাই হোক প্রসঙ্গ যখন ভারতীয় ক্রিকেট তখন বুঝতে হবে অবশ্যই নিজেদের দেশের স্বার্থ সবার আগে। 

 

কোচ রাহুল দ্রাবিড়ও দিয়েছেন এমন ইঙ্গিত। রাহুল বলেন, ‘আমার মনে হয় এটা আমাদের জন্য অনেক বড় চ্যালেঞ্জ। আমাদের অনেক ছেলে হয়তো বিভিন্ন লিগে খেলার সুযোগ হাতছাড়া করবে। এটা আসলে বিসিসিআইয়ের সিদ্ধান্তের উপর নির্ভর করে। কিন্তু সমস্যাটা হচ্ছে এটা আমাদের মৌসুমের মাঝামাঝি। ভারতীয় ক্রিকেটারদের যে চাহিদা তাতে সবাইকে বিদেশি লিগ খেলার অনুমতি দিলে আমাদের ঘরোয়া ক্রিকেট থাকত না। আমাদের ঘরোয়া ক্রিকেট (প্রথম শ্রেণির ক্রিকেট), রঞ্জি ট্রফি শেষ হয়ে যেতো। অর্থাৎ আমাদের টেস্ট ক্রিকেটও শেষ হয়ে যেতো।’

 

-নট আউট/এমআরএস



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর

বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান

আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট

জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের

১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷