এবার মাদিবার রাষ্ট্রে হোক সাম্রাজ্য উদ্ধার
প্রকাশিত: ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩ ২১:০৭
মশিউর রহমান শাওনঃ বিজয়ের মাসে বাংলাদেশ ক্রিকেটে নয়া প্রাপ্তি। সাড়ে তিন হাজার কিলো দূরে অবস্থিত দুবাইয়ে লাগাতার জয়। রাব্বি-শিবলিরা এখন এশিয়ার চ্যাম্পিয়ন ম্যান। নানামুখী সংকটের মাঝেও দেশের মানুষের মুখে প্রাপ্তির হাসি।
সেমিফাইনালে ভারত আর ফাইনালে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে উড়িয়ে দিয়েছে জুনিয়র টাইগাররা। বল হাতে মারুফ মৃধার আগ্রাসন। ফাইনালে শিবলির শতরান স্পর্শের দৌড়ে আরিফুলের উদ্যাপন, এসব দেখা তো চোখের শান্তি। ২০১৯ সালে খুব কাছে গিয়েও এই দিন দেখা হয়নি। বছর চারেক পর অপরাজিত থেকেই সে দিন নিয়ে আসলো যুবারা।
এশিয়ার চ্যাম্পিয়ন! সংবাদ মাধ্যম থেকে সাধারণ মানুষের মধ্যমণি ক্রিকেটাররা। এই আনন্দ নিশ্চয়ই অনন্য। তবে এখনও পাড়ি দিতে হবে লম্বা একটা পথ। উদ্ধার করতে হবে নিজেদের হারানো সাম্রাজ্য। সেই লড়াইটা এবারের তুলনায় যেমন কঠিন, তেমনি সফলতায় সুখ আরও বেশি। তা হলো ২০২৪ যুব বিশ্বকাপ।
আগামী বছরের জানুয়ারিতে দক্ষিণ আফ্রিকায় শুরু হবে এই দ্বৈরথ। যেখানে লড়াইয়ে প্রতিপক্ষ এশিয়ার বাইরের বাঘা বাঘা দলগুলোও। হাতে সময় নেই খুব একটা। আনন্দ উপভোগ করে দ্রুত ফেরার পালা বাস্তবতার মঞ্চে। আরেকবার দেশকে সুখে ভাসানোর দারুণ সামর্থ্য রয়েছে এই দলটির। এশিয়া কাপ জয়ের আত্মবিশ্বাস ছাড়াও মাদিবার রাষ্ট্রে দুনিয়া জয়ের সেই স্মৃতি বড় সাহস হতে পারে এই দলের।
১৯৯৭ সালে কেনিয়ার সাথে সেই মহাকাব্যিক ম্যাচ। ১ বলে ১ রানের সমীকরণ মিলিয়ে নয়া বাংলাদেশের উপাখ্যান। এছাড়াও ১৯৯৯ বিশ্বকাপে পাকিস্তানকে হারানোর আরেকটি ঐতিহাসিক দিন। সেই সময়ের এই মুহূর্ত গুলো অনেকের শোনা হয়নি রেডিওতে, দেখা হয়নি সাদা কালো টিভি অথবা মাঠে বসে। তবে এই প্রজন্মের সবাই সাক্ষী ২০২০ যুব বিশ্বকাপ জয়ের সেই দিনটির।
বলা হয়ে থাকে সাতানব্বইয়ের ট্রফি আর নিরানব্বইয়ে সেই জয়ের কারণেই ক্রিকেটে আজকের এই বাংলাদেশ। নতুন সংযোজন করে এবার বলার পালা বিশে আকবরদের সেই জয় চওড়া করেছে যুবাদের বুকের সাইজ, আর স্বপ্নের পরিধি।
প্রতিপক্ষের দেওয়া চাপ সামলানো শিখিয়েছে আকবর। ভারতীয় ব্যাটারকে আউট করে পকেটে ঢুকিয়ে রাখার মন্ত্র দেখিয়েছে শরিফুল। চোখে চোখ রেখে লড়াই করার সাহজ দেখাচ্ছে মৃধা,রাব্বি-রিজওয়ানরা। ২০২০ সালের পরের ব্যাচ ট্রফি ধরে রাখার কাজটি করতে পারেনি। তবে এবার সাম্রাজ্য উদ্ধারের কাজ এই দলটি করবে, এমন ভরসা রাখা যেতে পারে শেষ দিন পর্যন্ত।
-নট আউট/এমআরএস
তিন পান্ডবের পাঁচ সেঞ্চুরি, ইমপ্যাক্টে এগিয়ে.....
বিশ্বকাপে ২৯ ম্যাচ খেলা সাকিবের রান ১১৪৬৷ ২৯ ম্যাচে মুশফিকের ৮৭৭ রান৷ এই রান নিয়ে রয়ে...
৬, ৬, ৬, ৬, ৬—‘রিংকু সিং’ হ্যাভ ডান ইট!
শেষ ওভারে এমন খুনে ব্যাটিং এর আগে কেউ দেখেনি বোধহয়।
তাকে সময় দিন, যেন সে হারিয়ে না যায়
‘২০১৬ সালে রিজওয়ানের সাথে ক্রিকেট নিয়ে কাজ করেছিলাম। সেসময়ে যেহেতু তার বয়স কম ছিল, দু...
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: