ঢাকা | বৃহঃস্পতিবার, ২ মে ২০২৪, ১৮ বৈশাখ ১৪৩১

বেঁচে থাকা স্ট্রিক ক্যানসার থেকে সেরে উঠার পথে

তাসকিন আফতাব
প্রকাশিত: ২৩ আগস্ট ২০২৩ ২১:২৯

মুশফিকের সঙ্গে সাবেক টাইগার লোচ হিথ স্ট্রিক। ফাইল ছবি মুশফিকের সঙ্গে সাবেক টাইগার লোচ হিথ স্ট্রিক। ফাইল ছবি

নট আউট ডেস্কঃ জিম্বাবুয়ের সাবেক অধিনায়ক ও বাংলাদেশের সাবেক পেস বোলিং কোচ হিথ স্ট্রিকের মৃত্যুর সংবাদে পুরো ক্রিকেট বিশ্বই শোকাচ্ছন্ন হয়ে পড়েছিল। স্ট্রিকের সাবেক সতীর্থ হেনরি ওলোঙ্গারের একটি টুইটেই মূলত ছড়িয়ে পড়ে তার মৃত্যুর খবরটি। বেশ কিছুদিন ধরেই ক্যান্সারের সঙ্গে লড়াই চালিয়ে যাওয়া স্ট্রিকের মৃত্যুকে হলাও করে প্রচার করেছে দেশী-বিদেশী সংবাদমাধ্যম গুলো।

কিন্তু কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে সেই ওলোঙ্গাই আবার আগের টুইট মুছে দেন। ভিন্ন এক টুইট বার্তায় জানালেন স্ট্রিকের মৃত্যুর খবরটি গুজব, বেঁচে আছেন সাবেক এই জিম্বাবুইয়ান তারকা। তাতেই ফের সৃষ্টি হয় চাঞ্চল্যকর মূহুর্ত'র। 

হিথ স্ট্রিকের সঙ্গে হোয়াটসঅ্যাপে খুদে বার্তার একটি স্ক্রিন শট দিয়ে ওলোঙ্গা টুইট করে বলেছেন,‘আমি নিশ্চিত করছি, হিথ স্ট্রিকের মৃত্যুর সংবাদ নিছকই গুজব। তার সঙ্গে মাত্রই কথা হলো। থার্ড আম্পায়ার তাঁকে ফিরিয়ে এনেছেন। বন্ধুরা, সে বেঁচে আছে।’

ওলোঙ্গার সেই টুইটের পরেও স্ট্রিকের মৃত্যু সংবাদ নিয়ে ছিল ধোঁয়াশা। তবে, স্ট্রিক যে বেঁচে আছেন সেটি নিশ্চিত হতে সময় লাগেনি খুব বেশি। স্ট্রিক নিজেই নিশ্চিত করেছেন তিনি বেঁচে আছেন।

ভারতীয় এক সংবাদ মাধ্যমকে স্ট্রিক বলেছেন, ‘এটা গুজব। আমি জীবিত আছি, ভালোই আছি। আমি খুব দুঃখ পেয়েছি। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের এই যুগে এত বড় একটা খবর কারও কাছ থেকে নিশ্চিত না হয়েই কীভাবে ছড়িয়ে দেওয়া হয়। আমার মনে হয়, যে সূত্র এ খবর ছড়িয়েছে, তার ক্ষমা চাওয়া উচিত। এমন গুজব ছড়ানোর আগে আরেকটু সতর্ক হওয়া উচিত। আমি এখন ভালো আছি এবং ক্যানসার থেকে সেরে ওঠার পথে আছি।’

উল্লেখ্য, গত মে মাসেই লিভার ও কোলন ক্যানসারে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন  হিথ স্ট্রিক। অবস্থা সংকটাপন্ন হওয়ায় বেশ কিছুদিন হাসপাতালের বিছানাতেই কাটাতে হয়েছিল তাকে।

 

-নট আউট/টিএ

 



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর

বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান

আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট

জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের

১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷