ঢাকা | সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

ধারাভাষ্যকার কার্তিক স্বপ্ন দেখছেন জাতীয় দলের

নট আউট ডেস্ক
প্রকাশিত: ১৭ এপ্রিল ২০২২ ২০:৪১

একসময় ধারাভাষ্যের দায়িত্বে ছিলেন দিনেশ। ফাইল ছবি। একসময় ধারাভাষ্যের দায়িত্বে ছিলেন দিনেশ। ফাইল ছবি।

ভারতীয় ক্রিকেটে মেধার কমতি নেই। তরুণ থেকে অভিজ্ঞ সকলেই দেশের সম্মানের জন্য হয়ে ওঠেন প্রতিপক্ষ দলের কাছে ভয়ঙ্কর। তাদের মধ্যে একজন দিনেশ কার্তিক। চলতি আইপিএলে নিজের জাত নতুন ভাবে চেনাচ্ছেন। সাথে প্রমাণ করছেন বয়স শুধুমাত্র একটি সংখ্যা। 

কার্তিকের বর্তমান বয়স ৩৬। আগামী জুন মাসে তা পরিণত হবে ৩৭। এই বয়সেও স্বপ্ন আরেকবার জাতীয় দলের খেলার। দলে ডাক পাওয়ার সম্ভাবনাও রয়েছে যথেষ্ঠ। সেই সুযোগ নিজেই করে নিয়েছেন এবারের আইপিএলে। 

চলতি আইপিএলে দলের প্রয়োজনে দ্রুত রান তুলছেন এই উইকেট কিপার ব্যাটার। প্রায় ২১০ স্ট্রাইক রেটে ৬ ম্যাচে করেছেন ১৯৭ রান। গত ম্যাচেও মুস্তাফিজকে এক ওভারে ৬ বাউন্ডারির পাশাপাশি করেছেন ৬৬ রান। পেয়েছেন ম্যাচ সেরার খেতাব। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে তাঁর কথা ভেবে দেখতেই পারেন নির্বাচকরা।

দীনেশ কার্তিক যখন ম্যাচের সেরার পুরস্কার নিতে এসেছেন, ধারাভাষ্যকার মুরলী কার্তিক মজার ছলে তাঁকে মনে করিয়ে দিলেন এক সময় কার্তিক ধারাভাষ্যও দিয়েছেন। ধারাভাষ্য দেওয়া কার্তিক যদিও অবসর নয়, ফের দেশের হয়ে খেলার স্বপ্ন দেখছেন। পুরস্কারের মঞ্চ থেকেই বার্তা দিলেন জাতীয় নির্বাচকদের।

আরও পড়ুনঃ নিজ দেশের ক্রিকেটের দায়িত্ব ছাড়লেন স্মিথ

ম্যাচ শেষে কার্তিক বললেন, ‘‘আমার স্বপ্ন অনেক বড়। আমি কঠিন পরিশ্রম করছি। দেশের জন্য দারুণ কিছু করতে চাই। এটা সেই যাত্রার একটি অঙ্গ মাত্র। আমি সব কিছু করছি ভারতীয় দলে ফেরার জন্য। ভাল লাগছে এটা জেনে যে মানুষ আমার মধ্যে শান্ত কার্তিককে খুঁজে পাচ্ছে। শান্ত ভাব তখনই আসে, যখন অনুশীলন খুব ভাল হয়।

কার্তিকের বয়স ৩৬ বছর। জুন মাসে ৩৭ বছরে পা রাখবেন তিনি। এই বয়সেও জাতীয় দলে ফেরার স্বপ্ন! অবিশ্বাস্য হলেও তাঁর খেলা প্রমাণ করছে যে তিনি তৈরি। এ বারের আইপিএলে তাঁর সংগ্রহ ৬ ম্যাচে ১৯৭ রান। স্ট্রাইক রেট ২০৯.৫৭। ম্যাচ শেষ করে ফেরার কাঠিন্য এবং পরিণত বোধ তাঁর মধ্যে রয়েছে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের আগে তাঁর কথা ভেবে দেখতেই পারেন নির্বাচকরা।

-নট আউট/এমআরএস



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর

বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান

আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট

জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের

১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷