ঢাকা | সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

বিশ্বকাপ জয়ের নায়ক ধোনিকে করতে নারাজ হরভজন

নট আউট ডেস্ক
প্রকাশিত: ১৫ এপ্রিল ২০২২ ০১:৪৬

ভারতীয় দুই তারকা। ছবিঃ সংগৃহীত ভারতীয় দুই তারকা। ছবিঃ সংগৃহীত

ভারত ক্রিকেট ইতিহাসে সফল অধিনায়ক হিসেবে মহেন্দ্র সিং ধোনির নাম যে সবার ‍উপরে থাকবে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা। একজন অধিনায়ক হিসেবে সব ট্রফি স্বয়ের স্বাদ দিয়েছেন দলকে এটিই কম কিসে। তবে ধোনি বিশ্বকাপ একা জিতিয়েছেন তা মানতে নারাজ হরভজন সিং। 

হরভজন মনে করেন দল হিসেবে খেলে ভারত বিশ্বকাপ জিতেছে। কোন একজনের অবদানে বিশ্বকাপ জেতা মোটেও সম্ভব নয়। ২০১১ বিশ্বকাপের ফাইনালে ৯১ রানের অপরাজিত এক ইনিংস খেলেছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। ম্যাচ জেতানো সেই ইনিংসটি সবারই মনে থাকার কথা। দীর্ঘ ২৮ বছর পর ভারতের ওয়ানডে বিশ্বকাপ জয়ে অনেকটাই কৃতিত্ব আছে ধোনির। তবে দলের বাকিদের অবদানও কোনো অংশে কম ছিল না।


ভারতের ২০১১ বিশ্বকাপজয়ী দলের অন্যতম এই সদস্য প্রশ্ন তুলেছেন, বিশ্বকাপ জয়ের সব কৃতিত্ব যদি ধোনির হয়, তাহলে বাকিরা কি শুধু লাচ্ছি খেতে গিয়েছিল?

একটি টেলিভিশন অনুষ্ঠানে অংশ নিয়ে হরভজন বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়া বিশ্বকাপ জিতলে সবাই বলে অস্ট্রেলিয়া বিশ্বকাপ জিতেছে। কিন্তু ভারতের বেলায় বলা হয় ধোনি বিশ্বকাপ জিতেছিল। এটা কেন? বাকিরা বসে বসে কী করছিল! তারা নিশ্চয়ই লাচ্ছি খেতে যায়নি।’

আরও পড়ুনঃ টেস্ট র‌্যাংকিংয়ে মুুুুমিনুলের অর্ধশতক


ধোনি ভারতের অন্যতম সেরা অধিনায়কদের একজন ছিলেন। এতে কম-বেশি সবাই একমত। ২০১১ বিশ্বকাপে তার নেতৃত্ব ট্রফি জয়ে বড় অবদান রেখেছে এটাও অস্বীকার করার মতো না। কিন্তু একজন ক্রিকেটার একা একটা দলকে বিশ্বকাপ জেতাতে পারেন এটা মানতে নারাজ গৌতম গম্ভীরও।

২০১১ সালে বিশ্বকাপ জয়ে ধোনিকে বেশি কৃতিত্ব দেয়ায় কিছুদিন আগেই গম্ভীরও বিরক্তি প্রকাশ করেছিলেন। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক বলেছিলেন, ২০১১ বিশ্বকাপ ভারত জিতেছে। ভারতের সব ক্রিকেটার ও সাপোর্ট স্টাফ জিতেছে। সেটি কোনো একক খেলোয়াড়ের কৃতিত্ব ছিল না।

তিনি বলেছিলেন, একটি দল যদি কোনো টুর্নামেন্ট জেতে, তাহলে সেই দলের কমপক্ষে সাত–আটজন খেলোয়াড়কে ভালো খেলতে হয়। ২০১১ বিশ্বকাপের ফাইনালে দারুণ এক ইনিংস খেলেছিলেন গম্ভীর। তার ৯৭ রানের সেই ইনিংসটি দলের জয়ে বড় অবদান রেখেছিল।

 

-নট আউট/এমআরএস 



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর

বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান

আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট

জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের

১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷