ঢাকা | বৃহঃস্পতিবার, ২ মে ২০২৪, ১৭ বৈশাখ ১৪৩১

টেস্টে সাফল্য পেতে জাতীয় লিগে ‘ডিউক বল’ ব্যবহারের সিদ্ধান্ত

নট আউট ডেস্ক
প্রকাশিত: ১২ সেপ্টেম্বর ২০২২ ০৩:১৩

ছবি সংগৃহীত ছবি সংগৃহীত

নট আউট ডেস্কঃ আসন্ন জাতীয় ক্রিকেট লিগে ডিউক বল ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। টেস্টে সাফল্য পেতেই এই পথ অবলম্বন করছে দেশের ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা। কেননা বিদেশের মাটিতে সাদা পোষাকে বড্ড অসহায় রূপ দেখা যায় বাংলাদেশের। গেল উইন্ডিজ সিরিজে ডিউক বল দিয়ে খেলেছিল বাংলাদেশ। অনভিজ্ঞতার কারনে সেটির ব্যবহার পুরোপুরি করতে পারেনি মুস্তাফিজ-ইবাদতরা। ব্যাট হাতেও প্রতিপক্ষ বোলারদের সামলাতে হিমশিম খেয়েছিল সাকিব বাহিনী। দুই ম্যাচ হেরে নিতে হয়েছে হোয়াইওয়াশের লজ্জা। টেস্টে সাফল্য পেতে এবার ঘরোয়া কাঠামোতে পরিবর্তন আনছে বোর্ড।

 

ক্রিকেটে সাধারণত ডিউক, কোকাবুরা, এসজি এই তিন ধরনের বল ব্যবহার কর হয়ে থাকে। বাংলাদেশ ও ভারত তাদের সব ধরণের ক্রিকেটে এসজি বল ব্যবহার করে আসছে। অপরদিকে অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, সাউথ আফ্রিকা, পাকিস্তান, শ্রীলংকা ও জিম্বাবুয়েতে কোকাবুরা বলে ক্রিকেট খেলে। আর ইংল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজে ডিউক বল সাম্রাজ্য বিস্তার করেছে। 

 

বিসিবি জানিয়েছে, সম্প্রতি ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরে প্রথমবার ডিউক বলের ব্যবহার করেন টাইগাররা। বলটি দিয়ে খেলে তারা এর সঙ্গে অন্যান্য বলের খুঁটিনাটি পার্থক্য অনুভব করেন। বিষয়টি বিসিবিকে জানায় ক্রিকেটাররা। তারপরেই এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

 

এ সিদ্ধান্তের বিষয়ে বিসিবির প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন ক্রিকবাজকে বলেন, আমরা এনসিএলে ডিউক বল ব্যবহারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আমাদের ক্রিকেটাররা যাতে এর সঙ্গে নিজেদেরকে মানিয়ে নিতে পারে তাই এই সিদ্ধান্ত। এসজি বল এবং ডিউক বলের পার্থক্য অনেক। দুই বলের আকার এবং সিমে বিস্তর ফারাক রয়েছে। ভবিষ্যতের ভাবনা থেকেই আমাদের ছেলেদের এখন থেকে ডিউক বলে খেলাব।

 

উল্লেখ্য, আগামী ১০ অক্টোবর থেকে মাঠে গড়াবে জাতীয় ক্রিকেট লিগের চলতি বছরের আসর। চলবে ১৭ নভেম্বর পর্যন্ত।

 

 

-নট আউট/এমআরএস



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর

প্রথম ওয়ানডেতে হোঁচট খেল বিসিবি একাদশ

ভারতের এমএ চিরাম্বরম স্টেডিয়ামে সোমবার প্রথম ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছিল তামিলনাড়ু ক্রিক...

ভারত সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

জিম্বাবুয়ে সফরের দল থেকে বাদ পড়েছেন মোসাদ্দেক সৈকত, শরিফুল ইসলাম ও তাইজুল ইসলাম।

জয়ের স্বপ্ন দেখিয়ে হেরে গেল বাংলাদেশ

৭৪ রানের মধ্যে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৪৫ রানের টার্গেটেই কঠিন বানিয়ে ফেলে ভারত।