ঢাকা | মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

জয়াবর্ধনের ড্রিম টি-টোয়েন্টি একাদশে আফ্রিদি- রিজওয়ান

নট আউট ডেস্ক
প্রকাশিত: ৩ মে ২০২২ ০৫:৫০

পাকিস্তানের দুই তারকা আফ্রিদি ও রিজওয়ান৷ ছবি সংগৃহীত পাকিস্তানের দুই তারকা আফ্রিদি ও রিজওয়ান৷ ছবি সংগৃহীত

টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে নিজের ড্রিম একাদশের বেছে নিতে গিয়ে প্রথম পাঁচ ক্রিকেটারের নাম প্রকাশ করেছেন মাহেলা জয়াবর্ধনে। যেখানে জায়গা পেয়েছেন পাকিস্তানের দুই ক্রিকেটার। পেসার শাহীন শাহ আফ্রিদির সঙ্গে রয়েছেন উইকেট কিপার ব্যাটার মোহাম্মদ রিজওয়ান।


সর্বশেষ কয়েক বছরে লেগ স্পিন ভেলকিতে বিশ্ব ক্রিকেট মাতাচ্ছেন রশিদ খান। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের সঙ্গে ফ্র্যাঞ্চাইজি ক্রিকেটেও সমানতালে দপিয়ে বেড়াচ্ছেন আফগানিস্তানের ডানহাতি এই লেগ স্পিনার। বোলিংয়ের পাশাপাশি সাম্প্রতিক সময়ে ব্যাটিংয়েও উন্নতি করেছেন তিনি।

ফলে লেগ স্পিন বোলিংয়ের পাশাপাশি সাত কিংবা আট নম্বরে রশিদ ব্যাটিং করতে পারবেন বলে বিশ্বাস করেন জয়াবর্ধনে। যে কারণে রশিদকে নিজের টি-টোয়েন্টি একাদশে রশিদকে রেখেছেন শ্রীলঙ্কার সাবেক এই ক্রিকেটার। রশিদের পর দ্বিতীয় ক্রিকেটার হিসেবে শাহীন আফ্রিদিকে দলে রেখেছেন জয়াবর্ধনে।


সর্বশেষ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে দারুণ বোলিং করেছিলেন বাঁহাতি এই পেসার। সুইং বোলিংয়েও বেশ পারদর্শী শাহীন আফ্রিদি। বাঁহাতি বোলিংয়ে অপশনে শাহীন আফ্রিদিকেই পছন্দ জয়াবর্ধনের। মিতব্যয়ী বোলিংয়ের পাশাপাশি ডেথ ওভারে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদের আটকে দেয়ার ক্ষেত্রে বেশ পটু জসপ্রিত বুমরাহ।

দলের প্রয়োজনে উইকেটে নিতেও বেশ পারদর্শী ডানহাতি এই পেসার। তাই দলের দ্বিতীয় পেসার হিসেবে বুমরাহকে বেছে নিয়েছেন মুম্বাই ইন্ডিয়ান্সের প্রধান কোচ। ব্যাটার হিসেবে ইংল্যান্ডের জস বাটলার এবং রিজওয়ানকে একাদশে রেখেছেন জয়াবর্ধনে।

পাকিস্তানের হয়ে বাবর আজমের সঙ্গে ওপেন করলেও নিজের একাদশে রিজওয়ানকে মিডল অর্ডার ব্যাটার হিসেবে বিবেচনা করেছেন। এদিকে ক্যারিয়ারের সেরা সময়ে থাকা একজন ক্রিকেটারকে বেছে নিতে গিয়ে ৩০ বছর বয়সি ক্রিস গেইলের নাম জানিয়েছেন জয়াবর্ধনে। ৩০ বছর বয়সে ২০০৭ বিশ্বকাপে দারুণ ছন্দে ছিলেন গেইল ৷ 

 

-নট আউট/এমআরএস

 

 



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর

বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান

আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট

জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের

১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷