ঢাকা | মঙ্গলবার, ২১ মে ২০২৪, ৫ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

কিংবদন্তী শচীনকে টপকালেন বাবর আজম

নট আউট ডেস্ক
প্রকাশিত: ১০ এপ্রিল ২০২২ ২২:৫৩

আইসিসি র‍্যাংকিংয়েও শীর্ষে বাবর। ফাইল ছবি আইসিসি র‍্যাংকিংয়েও শীর্ষে বাবর। ফাইল ছবি

নট আউট ডেস্কঃ বিশ্বের একমাত্র ও প্রথম ক্রিকেটার হিসেবে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সেঞ্চুরির সেঞ্চুরি করার অন্যন্য রেকর্ড রয়েছে কিংবদন্তী শচীন টেন্ডুলকারের দখলে। ২০১৩ সালে এই কিংবদন্তি 'গুড বায়' বলে দিয়েছেন বর্ণিল ক্রিকেট ক্যারিয়ারকে। শচীনের অবসরের দুই বছরের মাথায় আন্তর্জাতিক আঙ্গিনায় পদার্পণ করেন পাকিস্তান অধিনায়ক বাবর আজম। তবে ক্যারিয়ারের মাত্র ৬ বছরের মাথায় মাষ্টার ব্লাষ্টার শচীন টেন্ডুলকারকেই ছাড়িয়ে গেলেন সময়ের অন্যতম সেরা এই ব্যাটার।

কথাটা অবিশ্বাস্য শোনালেও এটাই সত্য।ওয়ানডে ক্রিকেটে শচীনও এখন বাবরের পেছনে পড়েছেন। ২০১৫ সালে ওয়ানডে ক্রিকেটে অভিষেক হওয়া বাবর এখনও পার করতে পারেননি শতাধিক ওয়ানডের গণ্ডি। অন্যদিকে শচীনের আন্তর্জাতিক ওয়ানডে ম্যাচের সংখ্যাই ৪৬৩টি। এছাড়া ওয়ানডে প্রায় সাড়ে ১৮ হাজার রানের মালিক শচীনের ধারেকাছেও নেই প্রায় ৫ হাজার রান করা বাবর আজম।

এরপরেও সর্বকালের সেরা ব্যাটার শচীন টেন্ডুলকারকে ছাড়িয়ে গেলেন বর্তমান আইসিসি র‍্যাংকিংয়ে চূড়ায় থাকা বাবর আজম। সর্বকালের সেরা ওডিআই ব্যাটিং র‍্যাংকিংয়ে শচীন এতদিন ছিলেন ১৫তম স্থানে। এই ভারতীয় ক্রিকেটারের সর্বোচ্চ রেটিং পয়েন্ট ছিল ৮৮৭। ১৯৯৮ সালে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ক্যারিয়ার সেরা এই রেটিং অর্জন করেছিলেন শচীন। 

এবার শচীনের সর্বকালের রেটিংটাই ভেঙে দিলেন পাকিস্তান কাপ্তান। বর্তমানে ৮৯১ রেটিং নিয়ে শচীনকে টপকে গেছেন বাবর। ঘরের মাঠে সদ্য সমাপ্ত অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তিন ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজে দুই সেঞ্চুরিয়ে বাবর করেছেন ৩৯০ রান। আর তাতেই মাষ্টার ব্লাষ্টার পড়েছেন বাবরের পেছনে। 

উল্লেখ্য, এই তালিকায় সবার ওপরে আছেন স্যার ভিভিয়ান রিচার্ডস। ১৯৮৫ সালে ৯৩৫ রেটিং পাওয়া ভিভ রিচার্ডসের রেকর্ড এখনো কেউ ভাঙতে পারেনি কেউ। এছাড়া বর্তমান সময়ের ক্রিকেটারদের মধ্যে ৯১১ পয়েন্ট নিয়ে বিরাট কোহলিই কেবল বাবরের সামনে

 

-নট আউট/টিএ



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর

বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান

আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট

জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের

১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷