ঢাকা | শুক্রবার, ১৩ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৭ অগ্রহায়ণ ১৪৩১

আসালাঙ্কার আক্ষেপ ‘৩’ রান, দাপুটে সিরিজ জয় শ্রীলঙ্কার

নট আউট ডেস্ক
প্রকাশিত: ১১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪ ২২:৪৭

৯৭ রানে অপরাজিত থাকেন আসালাঙ্কা। গেটি ইমেজ ৯৭ রানে অপরাজিত থাকেন আসালাঙ্কা। গেটি ইমেজ

নট আউট ডেস্কঃ প্রথম ওয়ানডেতে প্রাথুম নিশাঙ্কার রেকর্ডগড়া ডাবল সেঞ্চুরিতে জয় পেয়েছিল শ্রীলঙ্কা। আজ জিতলেই তাই এক ম্যাচ হাতে রেখে আফগানদের সিরিজ হারানোর সুযোগ ছিল স্বাগতিকদের সামনে। সিরিজ নির্ধারনী দ্বিতীয় ওয়ানডেতে সেই সুযোগ লুফে নেয় লঙ্কানরা। তাতেই এক ম্যাচ হাতে রেখে সিরিজ খোয়াল সফরকারী আফগানিস্তান। 

পাল্লেকেলেতে এদিন শ্রীলঙ্কার দেওয়া ৩০৯ রানের পাহাড় টপকাতে নেমে ইনিংসের শুরুতেই ওপেনার রহমানউল্লাহ গুরবাজের উইকেট হারায় আফগানিস্তান। এরপর দলের হাল ধরেন ইব্রাহিম জাদরান ও রহমত শাহ। এই দু'জনের শক্ত জোট লড়াইয়ে রাখেন আফগানিস্তানকে। দু'জন মিলে গড়েন অবিচ্ছিন্ন পঞ্চাশোর্ধ রানের জোট। এই জুটিতেই দলীয় একশ পার করে সফরকারীরা।

৫৬ বলে হাফ সেঞ্চুরি তুলে নেন রহমত শাহ। তার দেখানো পথে হেটে ইব্রাহিম জাদরান ৭১ বলে পেয়েছেন হাফ সেঞ্চুরির দেখা। ৫৪ রান করা ইব্রাহিমের বিদায়ে ভাঙে এই জুটি। এরপর বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি রহমত শাহর ইনিংসও। ৭ চারে ফিরেন ব্যক্তিগত ৬৩ রান করে। এরপর রীতিমতো তাসের ঘরের মতো ভেঙেছে আফগানিস্তানের ব্যাটিং অর্ডার। ১৪৩ রানে তৃতীয় উইকেট হারানোর পর, ১৫৩ রানেই গুটিয়ে যায় আফগানরা।

১০ রানের ব্যবধানে ৮ উইকেট খুইয়ে, ১৫৫ রানের বড় হার সঙ্গী হয় সফরকারীদের। ফলে, এক ম্যাচ হাতে রেখেই সিরিজ নিশ্চিত করল শ্রীলঙ্কা। দলটির পক্ষে ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা নেন ৪ উইকেট। এছাড়া দিলশান মাধুশাঙ্কা ও আসিথা ফার্নান্দো নেন ২ উইকেট করে।

এর আগে ব্যাট করে নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৬ উইকেট হারিয়ে ৩০৮ রানের পাহাড় গড়ে স্বাগতিক শ্রীলঙ্কা। তিন রানের জন্য শতক মিস করা চারিত্রা আসালাঙ্গা ৬ চার ও ২ ছক্কায় খেলেন অপরাজিত ৯৭ রানের ইনিংস। এছাড়া অধিনায়ক কুশল করেন ৫১ রান। সাদিরা সামারাবিক্রমার ব্যাট থেকে আসে ৫২ রান। জেনিথ লিয়ানাগে করেন ৫০ রান। আফগানিস্তানের পক্ষে আজমত উল্লাহ ওমরজাইয়ের শিকার ৩ উইকেট। 

 

-নট আউট/টিএ



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর

বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান

আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট

জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের

১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷