ঢাকা | বৃহঃস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ৩১ বৈশাখ ১৪৩১

পাঁচশতে কোহলির একশ, অনন্য কীর্তি গড়েও রাখছেন মাটিতে পা

নট আউট ডেস্ক
প্রকাশিত: ২২ জুলাই ২০২৩ ২০:৩৩

শতকের দেখা পেলেন কোহলি। গেটি ইমেজ শতকের দেখা পেলেন কোহলি। গেটি ইমেজ

নট আউট ডেস্কঃ ত্রিনিদাদে চলমান ভারত ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বিতীয় টেস্টে দারুণ এক মাইলফলক স্পর্শ করেছেন বিরাট কোহলি। ভারতীয় এই তারকা ক্রিকেটার নেমেছেন নিজের ৫০০তম আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলতে থেকে। আর এমন ম্যাচেই অনন্য এক নজির গড়েছেন বিরাট কোহলি। বিশ্বের প্রথম ও একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে নিজের ৫০০তম ম্যাচে সেঞ্চুরি হাঁকানোর অনন্য কীর্তি গড়েন তিনি। 

দারুণ এই মাইলফলক ছোঁয়ার ম্যাচে বিদেশের মাটিতে টেস্ট সেঞ্চুরির অপেক্ষারও অবসান ঘটিয়েছেন বিরাট কোহলি। দীর্ঘ পাঁচ বছর পর বিদেশের মাটিতে সেঞ্চুরি করলেন তিনি। টেস্টে এটি যা কোহলিত ২৯তম সেঞ্চুরি, সবমিলিয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে যা ৭৬তম। 

দীর্ঘ অপেক্ষার অবসানের সঙ্গে অনন্য এই কীর্তি, যদিও এসব খুব একটা আমলে নিতে নারাজ বিরাট কোহলি। জানিয়েছেন, এই রেকর্ড কিংবা অর্জনগুলি তার কাছে খুব বেশি গুরুত্বপূর্ণ নয়— কারণ দলের জয়ে অবদান রাখতে চান তিনি।

ত্রিনিদাদে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে বিরাট কোহলি বলেছেন, ‘আমি শুধু দলের জন্য অবদান রাখতে চাই। আমি যদি ৫০ রান করতাম, আমি একটি সেঞ্চুরি মিস করতাম এবং যদি আমি ১২০ রান করতাম, আমি একটি ডাবল সেঞ্চুরি মিস করতাম। এমন পরিস্থিতিতে, এই পরিসংখ্যান এবং মাইলফলকগুলি আমার কাছে খুব বেশি গুরুত্ব রাখে না। দলের জয়ে আপনি কীভাবে অবদান রাখেন সেটাই বেশি গুরুত্বপূর্ণ।’

 

‘একটি জিনিস যা আমার জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ তা হল ফিটনেস, যে কারণে এটি আমাকে ক্রমাগত ভালো হতে সাহায্য করে। দেশের হয়ে ৫০০ ম্যাচ খেলা আমার জন্য অনেক সম্মানের। আমি আমার কঠোর পরিশ্রম দিয়ে এই সব অর্জন করতে পেরেছি। আমি কখনই এই পর্যায়ে পৌঁছানোর কথা ভাবিনি।’ যোগ করে বলেছেন তিনি।

এরপর কোহলি করেছেন স্মৃতিরোমন্থন। ত্রিনিদাদের দর্শকদের অকৃত্রিম ভালোবাসাকেও ধন্যবাদ জানাতে করেননি ভুল। এছাড়া অতীতের নানা গল্প তুলে আনেন বিরাট কোহলি।

বিরাট কোহলি বলেন, ‘এখানে দর্শকরা দারুণ। তারা দারুণ ভাবে খেলাটা উপভোগ করেন। আমি এই স্টেডিয়ামকে খুব ভালোবাসি। যখনই আমি এখানে আসি এবং এখানে খেলি, সেটা আমার কাছে খুব বড় ও আনন্দের বিষয় হয়। কারণ এটা আমার প্রিয় মাঠ গুলোর মধ্যে এটা। অ্যাডিলেড ও ওভাল হল আমার কাছে সবচেয়ে প্রিয় মাঠের অন্যতম। এই তালিকাতে জোহানেসবার্গও রয়েছে। কিছু মাঠ রয়েছ যে গুলো আপনাকে ঘরের মাঠের অনুভূতি দেয়। এগুলো হল তাদের মধ্যে অন্যতম।’

 

-নট আউট/টিএ



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর

বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান

আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট

জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের

১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷