ঢাকা | বুধবার, ১৫ মে ২০২৪, ৩০ বৈশাখ ১৪৩১

লড়াই করে হারল নেদারল্যান্ডস

নট আউট ডেস্ক
প্রকাশিত: ৫ আগস্ট ২০২২ ২১:০৮

৪৫ রানের ইনিংস খেলেন মার্টিন গাপটিল। ফাইল ছবি ৪৫ রানের ইনিংস খেলেন মার্টিন গাপটিল। ফাইল ছবি

নট আউট ডেস্কঃ বোলারদের দারুণ প্রচেষ্টায় নিউজিল্যান্ডকে কম রানেই থামিয়ে দিয়েছিল নেদারল্যান্ডস। যদিও শেষ দিকে জিমি নিশামের ছোট্ট ক্যামিওতেই লড়াইয়ের পুঁজি পেয়েছিল কিউইরা৷ জবাবে ডি লিডের ব্যাটে দারুণ লড়াই করে ডাচরা। তবে শেষ অব্ধি আর পেরে উঠেনি। মাঠ ছাড়তে হয় হার নিয়ে।

মার্টিন গাপটিলের ৪৫ ও নিশামের ৩২ রানের ইনিংসে চড়ে এদিন ৭ উইকেটে ১৪৮ রানের সংগ্রহ পায় কিউইরা। জবাবে ডি লিডের হাফ সেঞ্চুরি ডাচদের রাখে লড়াইয়ে৷ তবে বাকিরা ব্যাট হাতে ছিলেন চরম ব্যর্থ৷ তাতেই ১৩২ রানে গুটিয়ে যায় ডাচরা। ১৬ রানের জয়ে দুই ম্যাচ সিরিজে ১-০  ব্যবধানে এগিয়ে গেল কিউইরা।

এদিন টস জিতে আগে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন কিউই কাপ্তান মিচেল স্যান্টনার। ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই ফর্মে থাকা ফিন অ্যালানকে হারায় তারা। এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারায় কিউইরা৷ বড় ইনিংস খেলতে ব্যর্থ হন ক্লেভার, মিচেলরা। বাকিদের আসা যাওয়ার মিছিলে একাই প্রতিরোধ গড়েন গাপটিল৷ তবে দলীয় একশ পার করার আগেই ফিরেন এই ওপেনার। ফেরার আগে ইনিংস সর্বোচ্চ ৩৬ বলে ৪৫ রান করেন তিনি। 

শেষ দিকে ঝড়ো ইনিংস খেলেন জিমি নিশাম৷ তাকে যোগ্য সঙ্গ দেন ইশ সোধি৷ তাতেই লড়াই করার মতো পুঁজি পায় কিউইরা৷ ১৭ বলে ৩২ রান করেন নিশাম। ১০ বলে ১৯ রান করেন সোধি৷ নেদারল্যান্ডসের পক্ষে দুইটি করেন উইকেট নেন ভেন বিক ও শীরজ আহমেদ।

জবাবে নেদারল্যান্ডসের শুরুটাও ছিল কিউইদের মতোই৷ নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে তারা। যদিও ডি লিডের ব্যাটে জেগেছিল ডাচদের আশা। দলীয় একশ পার করার আগেই ৭ উইকেট হারিয়ে ফেলা নেদারল্যান্ডসের ত্রাতা ছিলেন এই ব্যাটার৷ তবে কারো সঙ্গ না পাওয়ায় শেষ পর্যন্ত দলকে তীরে এনেও পারেন নি জয় পাইতে দিতে।

শেষ ব্যাটার হিসেবে আউট হয়ে মাঠ ছাড়ার আগে ডি লিড খেলেন ৬৬ রানের ইনিংস। তাতেই ৩ বল হাতে রেখে ১৭ রান আগেই থামে নেদারল্যান্ডসের ইনিংস। ফলে ১৬ রানের জয় তুলে নেয় সফরকারীরা৷ দলের পক্ষে টিকনার একাই শিকার করেন ৪ উইকেট। এছাড়া বেন সিয়ার্সের শিকার ৩টি উইকেট। 

 

-নট আউট/টিএ



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর

বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান

আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট

জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের

১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷