ঢাকা | রবিবার, ১২ মে ২০২৪, ২৮ বৈশাখ ১৪৩১

জাভেদ ওমরের ১৫ বছর পর জয়

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট
প্রকাশিত: ১১ এপ্রিল ২০২২ ২১:৫৬

জাবেদ ওমর বেলিম ও মাহমুদুল হাসান জয়। ফাইল ছবি জাবেদ ওমর বেলিম ও মাহমুদুল হাসান জয়। ফাইল ছবি

স্পেশাল করেসপন্ডেন্টঃ টেস্টে বাংলাদেশের সম্ভাবনাময় ওপেনারই ধরা হচ্ছে মাহমুদুল হাসান জয়কে। ডারবানে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টেস্টে ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করে নিজের প্রতিভার স্বাক্ষর রেখেছিলেন ডানহাতি এ ওপেনার। ব্যাটিং করেছিলেন ৭ ঘণ্টা ২২ মিনিট। কিন্তু পোর্ট এলিজাবেথে সিরিজের দ্বিতীয় টেস্ট যেন দুঃস্বপ্ন হয়ে ধরা দিল তার কাছে। ম্যাচের দুই ইনিংসেই শূন্য রানে আউট হলেন এ তরুণ। ক্রিকেটের পরিভাষায় যেটিকে ‘পেয়ার’ বলা হয়।

যার ফলে অনাকাঙ্খিত এক রেকর্ডে নাম উঠে গেল জয়ের। যেখানে ১৫ বছর পর জয়কে সঙ্গী পেলেন জাভেদ ওমর বেলিম। 

টেস্টে বাংলাদেশের ওপেনারদের মধ্যে ‘পেয়ার’ পাওয়ার অভিজ্ঞতা এতদিন শুধু জাভেদ ওমরের ছিল। ২০০৭ সালে ভারতের বিপক্ষে মিরপুরে দুই ইনিংসেই প্রথম বলে আউট হয়েছিলেন বাংলাদেশের সাবেক এ ওপেনার। দুই ইনিংসেই জহির খানের বলে আউট হয়েছিলেন তিনি। যেটি ছিল ‘গোল্ডেন ডাক পেয়ার।’ 

গোল্ডেন ডাক না হলেও পেয়ার পাওয়ার তেতো অভিজ্ঞতায় জয়কে পাশে পেলেন জাভেদ ওমর। পোর্ট এলিজাবেথে দ্বিতীয় ইনিংসে মহারাজের শিকার হওয়া জয় ‘গোল্ডেন ডাক’ হয়েছেন। সাড়ে ৮ বছর পর টেস্টে গোল্ডেন ডাকের অভিজ্ঞতা হলো বাংলাদেশি কোনো ওপেনারের। সর্বশেষ ২০১৩ সালে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে চট্টগ্রামে গোল্ডেন ডাক হয়েছিলেন তামিম ইকবাল। ট্রেন্ট বোল্টের প্রথম বলেই আউট হয়েছিলেন বাঁহাতি এ ওপেনার।

বাংলাদেশের ওপেনারদের মধ্যে সর্বোচ্চ তিন বার করে ‘গোল্ডেন ডাক’ পেয়েছেন হান্নান সরকার ও জাভেদ ওমর। হান্নানের তিক্ততা বয়ে এনেছিলেন ওয়েস্ট ইন্ডিজের পেসার পেড্রো কলিন্স।

বাংলাদেশের বাকি ওপেনারদের মাঝে একবার করে ‘গোল্ডেন ডাক’ আছে ইমরুল কায়েস, জুনায়েদ সিদ্দিক, নাফিস ইকবাল ও নাজিমউদ্দিনের।

 

-নট আউট/এমজেএ/টিএ



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর

প্রথম ওয়ানডেতে হোঁচট খেল বিসিবি একাদশ

ভারতের এমএ চিরাম্বরম স্টেডিয়ামে সোমবার প্রথম ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছিল তামিলনাড়ু ক্রিক...

ভারত সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

জিম্বাবুয়ে সফরের দল থেকে বাদ পড়েছেন মোসাদ্দেক সৈকত, শরিফুল ইসলাম ও তাইজুল ইসলাম।

জয়ের স্বপ্ন দেখিয়ে হেরে গেল বাংলাদেশ

৭৪ রানের মধ্যে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৪৫ রানের টার্গেটেই কঠিন বানিয়ে ফেলে ভারত।