সুপার ওভারের নাটকীয়তায় শেষ হাসি শ্রীলঙ্কার
প্রকাশিত: ২ এপ্রিল ২০২৩ ১৯:১৪
নট আউট ডেস্কঃ অকল্যান্ডে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচে জয় পেয়েছে শ্রীলংকা। ম্যাচের শেষ বলে ছক্কা হাকিয়ে দলকে সুপার ওভারে নিয়ে যায় ইস সোধি। সুপার ওভারে শেষ পর্যন্ত জয় পায় সফরকারীরা।
শ্রীলংকার দেওয়া ১৯৭ রান তাড়া করতে নেমে শেষ ওভারে স্বাগতিকদের প্রয়োজন ছিল ১৩ রান। শানাকার ৪ বলে ছক্কা হাঁকানো ছাড়াও ৪ বলে ১০ রান সোধি।
ম্যাচ সুপার ওভারে গড়ানোর পরে প্রথমে ব্যাট করে নিউজিল্যান্ড। নির্ধারিত ওভারে তুলতে পারে মাত্র ৮ রান। এই রান মাত্র ২ বলেই টপকে যায় শ্রীলংকা।
এর আগে প্রথমে ব্যাট করে শুরুটা ভালো হয়নি শ্রীলংকার। ম্যাচের প্রথম বলেই উইকেটরক্ষক টম লাথামকে ক্যাচ দিয়ে ফিরে যান পাথুম নিশাঙ্কা।
প্রথম বলে উইকেট হারানো দলকে ভালো অবস্থানে নিয়ে যান কুশল মেন্ডিস ও কুশল পেরেরা। এই জুটি থেকে স্কোরবোর্ডে জমা হয় ১৮ বলে ৪৭ রান। ব্যক্তিগত ৯ বলে ২৫ রানে মেন্ডিস ফিরলেও পেরেরা শেষ পর্যন্ত করেন ৫৩ রান।
দলীয় ৬৫ রানে ৩ উইকেট হারানোর পর দলকে টেনে তুলেন পেরেরা ও চারিথ আসালঙ্কা। এই জুটি থেকে আসে ১০৩ রান। ৪১ বলে ৬৭ রান করেন আসালঙ্কা।
শ্রীলংকার দেওয়া ১৯৭ রান তাড়া করতে নেমে শুরুর ৩ রান তুলতেই দুই উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ড। প্রথম ওভারে সেফার্টকে লেগ বিফোর উইকেটের ফাঁদে ফেলেন মহেশ থিকশানা। আর দ্বিতীয় ওভারের প্রথম বলে চাদ বাওয়েসকে বোল্ড করেন দিলশান মাদুশঙ্কা।
দলটির হয়ে সাময়িক বিপর্যয় সামাল দেন লাথাম এবং ড্যারিল মিচেল। এই দুজনের ৬৩ রানের গড়া জুটিতে লাথামের অবদান ১৬ বলে ২৭ রান। কিউই অধিনায়ককে ফিরিয়েছেন প্রমোদ মাদুশান। তারপর মিচেল এবং মার্ক চ্যাপম্যানের জুটিতে আবারও এগিয়ে যায় কিউইরা।
এই দুজন দলের রানের খাতায় যোগ করেন আরও ৬৬ রান। এই জুটি ভাঙেন হাসারাঙ্গা। ২৩ বলে ৩৩ রান তোলা চ্যাপম্যানকে বিদায় করেন তিনি। এরপরের ওভারেই আরেক সেট ব্যাটার মিচেলকে বিদায় করেন শানাকা।
ফেরার আগে ৪৪ বলে ৬৬ রান তোলেন মিচেল। তারপর নিশামের ১০ বলে ১৯ এবং রবীন্দ্রর ১৩ বলে ২৬ রানের ইনিংসে লক্ষ্য তাড়ায় অটল থাকে কিউইরা। শেষ ওভারে জয়ের জন্য ১৩ রান লাগত কিউইদের। যদিও তাদের নিরাশ করেননি ইস সোধি।
-নট আউট/এমআরএস
বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান
আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।
হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট
জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।
‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের
১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: