ঢাকা | বৃহঃস্পতিবার, ১৬ মে ২০২৪, ১ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

ইতিহাস গড়ার দ্বারপ্রান্তে রেহান আহমেদ

নট আউট ডেস্ক
প্রকাশিত: ২৫ নভেম্বর ২০২২ ২১:৫০

রেহান আহমেদ। ছবি সংগৃহীত রেহান আহমেদ। ছবি সংগৃহীত

নট আউট ডেস্কঃ আগামী মাসের শুরুর দিনেই তিন ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে মুখোমুখি হবে ইংল্যান্ড ও পাকিস্তান। সিরিজকে সামনে রেখে ইতিমধ্যে দল ঘোষণা করেছে ইসিবি। এই দলে বড় চমক ১৮ বছর বয়সী লেগ স্পিনিং অলরাউন্ডার রেহান আহমেদ। পাকিস্তানের বিপক্ষে অভিষেক হলেই রেহান হবেন ইংল্যান্ডের ছেলেদের টেস্ট ইতিহাসের সর্বকনিষ্ঠ ক্রিকেটার। রেহানের জন্ম ২০০৪ সালের ১৩ অগাস্ট।

 

গত অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড দলের সদস্য ছিলেন রেহান। এই তরুণের খেলার ধরণে মুগ্ধ হয়েছেন দলটির হেড কোচ ব্রেন্ডন ম্যাককালাম। 

 

রেহানকে দলে নেওয়ার ব্যাপারে ম্যাককালাম বলেছেন, ‘আমরা জানি, সে এখনো পুরোপুরি পরিণত নয়, তবে সম্ভাবনা আছে। বেন (স্টোকস), আমি ও বাকি কোচরা তার খেলার ধরন পছন্দ করি। পাকিস্তানে দলের অংশ হওয়ার অভিজ্ঞতা তার অনেক কাজে দেবে, আমাদের দলেরও সুবিধা হবে।’

 

সিরিজে রেহানের অভিষেক হওয়ার সম্ভবনা খালি চোখে খুব একটা নেই। কেননা স্বীকৃত স্পিনার হিসেবে দলে রয়েছেন জ্যাক লিচ। এছাড়াও অলরাউন্ডার লিয়াম লিভিংস্টোনও রয়েছে দলের সাথে। তবে সিরিজের প্রথম দুই ম্যাচ জিততে পারলে তৃতীয় ম্যাচেই সুযোগ আসতে পারে রেহানের। আবার এমনও হতে পারে রেহানকে বাজির ঘড়া বানিয়ে সিরিজ নিজেদের করে নিয়েছে স্টোকসরা। 

 

৩টি প্রথম শ্রেণির ম্যাচ খেলার অভিজ্ঞতা রয়েছে রেহানের।  যেখানে বল হাতে নিয়েছেন ৯ উইকেট। সেরা বোলিং ফিগার ১১৪ রান খরচে ৫ উইকেট। এছাড়া ব্যাট হাতে করেছেন ১৯৫ রান। ১২২ রানের ইনিংসটি তার ক্যারিয়ার সেরা। 

ইংল্যান্ডের ছেলেদের হয়ে টেস্ট খেলা সর্বকনিষ্ঠ ক্রিকেটার ইয়র্কশায়ারের ব্রায়ান ক্লোজ। ১৮ বছর ১৪৮ দিনে অভিষেক হয়েছিল এই অলরাউন্ডারের। দীর্ঘ ৭৩ বছর যাবত রেকর্ডটি তার দখলে রয়েছে।  এছাড়াও বয়স ২০ পূর্ণ করার আগেই সর্বশেষ ইংল্যান্ডের হয়ে টেস্ট খেলেছেন স্যাম কারেন। কারেনের আগে ১৯ বছর বয়সে টেস্ট খেলেছিলেন হাসিব হামিদ, ২০১৬ সালে ভারতের বিপক্ষে।

 

-নট আউট/এমআরএস

 



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর

বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান

আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট

জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের

১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷