ঢাকা | শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

আইসিসির হল অব ফেমে চন্দরপল

নট আউট ডেস্ক
প্রকাশিত: ৯ নভেম্বর ২০২২ ০৩:৩৭

শিবনারায়ণ চন্দরপল। ছবি সংগৃহীত শিবনারায়ণ চন্দরপল। ছবি সংগৃহীত

নট আউট ডেস্কঃ আইসিসির হল অব ফেমে নতুন করে তিন গ্রেট ক্রিকেটারকে ‍যুক্ত করেছে বিশ্ব ক্রিকেটের সর্বোচ্চ অভিভাবক সংস্থা (আইসিসি)। সমৃদ্ধ ক্যারিয়ারের জন্য এই সম্মননা পাচ্ছেন শিবনারায়ণ চন্দরপল, ইংল্যান্ড নারী দলের শার্লট এডওয়ার্ডস ও পাকিস্তানের প্রয়াত লেগস্পিনার আব্দুল কাদির।

 

জাতীয় দলের হয়ে ২১ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে চন্দরপলের টেস্ট ম্যাচের সংখ্যা ১৬৪। ৩০ শতকে এই সংস্করণে করেছেন ১১ হাজার ৮৬৭ রান। ওয়েস্ট ইন্ডিজের হয়ে এ সংস্করণে তার চেয়ে বেশি রান রয়েছে শুধু ব্রায়ান লারার। ওয়ানডে ক্রিকেটেও উজ্জ্বল ছিলেন এই বাঁহাতি ব্যাটার। ২৬৮ ম্যাচে ১১ সেঞ্চুরি ও ৫৯ অর্ধশতকে করেছেন ৮ হাজার ৭৭৮ রান। 

 

ইংল্যান্ড নারী ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক শার্লট এডওয়ার্ডসের আন্তর্জাতিক অভিষেক হয়েছিল ১৯৯৬ সালে। ক্যারিয়ারে ২৩ টেস্টে করেছেন ১ হাজার ৬৭৬ রান। এছাড়াও ওয়ানডে সংস্করণে ১৯১ ম্যাচে করেছেন ৫হাজার ৯৯২ রান। ক্যারিয়ারে টি-টোয়েন্টি ম্যাচ সংখ্যা ৯৫, যেখানে রান করেছেন ২৬০৫। 

 

সত্তর আশির দশকে লেগ স্পিনকে নতুন করে জীবন দেওয়ার কৃতিত্ব দেওয়া হয় পাকিস্তানের কিংবদন্তি আব্দুল কাদিরকে। ১৩ বছরের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারে ওয়ানডে খেলেছেন ১০৪ টি ও টেস্ট ৬৭ টি। সাদা পোষাকে নিয়েছেন ২৩৬ উইকেট, ওয়ানডে ক্রিকেটে সংখ্যাটি ১৩২।  

 

১৯৮৭ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৫৬ রানে ৯ উইকেট নেন তিনি। যা এখনও পাকিস্তানের সেরা বোলিংয়ের রেকর্ড। অবসরের পর আরেক কিংবদন্তি লেগ স্পিনার শেন ওয়ার্নের মেন্টর হিসেবে কাজ করেন তিনি। এছাড়া স্বদেশি মুশতাক আহমেদ, দানিশ কানেরিয়া ও শহিদ আফ্রিদিরাও তার কাছে লেগ স্পিনের তালিম নিয়েছেন।  ২০১৯ সালে, ৬৩ বছর বয়সে মারা গেছেন এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। 

 

সাম্প্রতিক সময়ের রীতি মেনে সিডনি ক্রিকেট গ্রাউন্ডে বুধবার পাকিস্তান ও নিউ জিল্যান্ডের প্রথম সেমি-ফাইনাল শুরুর আগে বিশেষ আয়োজনের মাধ্যমে এই তিনজনকে সম্মানিত করবে আইসিসি।

 

-নট আউট/এমআরএস



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর

বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান

আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট

জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের

১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷