ঢাকা | শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

জিম্বাবুয়েকে সিরিজ হারিয়ে নামিবিয়ার ইতিহাস

নট আউট ডেস্ক
প্রকাশিত: ২৫ মে ২০২২ ২১:৩৩

৩২ রানের জয় পেল নামিবিয়া। ছবি: জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট ৩২ রানের জয় পেল নামিবিয়া। ছবি: জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট

নট আউট ডেস্কঃ আগের ম্যাচেই বড় লক্ষ্য তাড়া করে সিরিজে সমতা ফিরিয়েছিল সফরকারী নামিবিয়া। তবে এদিন আগে ব্যাট করে সফরকারীরা পুঁজি পায় মাত্র ১২৭ রান। ইতিহাস রচনা করতে বোলিংয়ে তাই অতিমানবীয় কিছুই করে দেখাতে হতো নামিবিয়াকে। বল হাতে সেটাই করে দেখিয়েছেন ফাইলিঙ্ক, এরাসমাসরা। জিম্বাবুয়ে ৯৫ রানে গুটিয়ে দিয়ে, ৩২ রানের ঐতিহাসিক জয়ে সিরিজ জিতে নেয় সফরকারীরা।

আগের চার ম্যাচে দুটি করে জয়ে, দুই দলের জন্য ম্যাচটি হয়ে উঠেছিল অলিখিত ফাইনাল। বুলাওয়েতে মাত্রা ১২৭ রানের পুঁজি নিয়ে স্বাগতিকদের গুটিয়ে দেয় তারা ৯৫ রানে। তাতেই ইতিহাস রচনা করে ডেভিড ভিসা, এরাসমাসরা। টেস্ট খেলুড়ে কোনো দেশের বিপক্ষে প্রথমবার টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয় এটি নামিবিয়ার।

বুলাওয়েতে এদিন নামিবিয়ার দেওয়া ১২৮ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে, দলীয় ২৩ রানের মাথায় দুই ওপেনার ইনোসেন্ট কাইয়া (১২) ও মাদভেরের (১০) উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে। দুই রানের ব্যবধানে ফিরে যান তিনে নামা চাকাভা। এরপর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে ম্যাচ থেকে ছিটকে যায় স্বাগতিকরা। নামিবিয়ার বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে দলীয় পঞ্চাশ পার করতেই হারায় ৫ উইকেট। 

এরপর আর ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি স্বাগতিকরা। বাকিদের আসা যাওয়ার মিছিলে একাই লড়েন টনি মুনইয়ঙ্গা। শেষ পর্যন্ত ১৯.১ বলে ৯৫ রানে গুটিয়ে যায় জিম্বাবুয়ে। ১ চারে ৩১ বলে দলীয় সর্বোচ্চ ২৮ রান করেন মুনইয়ঙ্গা। সিকান্দার রাজা করেন ১২ রান। ত্রিপানোর ব্যাট থেকে আসে ১১ রান। নামিবিয়ার পক্ষে দুটি করে উইকেট নেন ফাইলিঙ্ক ও এরাসমাস।

এর আগে টস হেরে ব্যাট করে নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেট হারিয়ে ১২৭ রানের সংগ্রহ গড়ে নামিবিয়া। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ৪৮ রান করেন ওপেনার ক্রেগ উইলিয়ামস। ৫ চারে ৩৯ বলে এই রান করেন তিনি। এছাড়া রাবেন টুম্পলেম্যান করেন ১৯ রান। ফাইলিঙ্কের ব্যাট থেকে আসে ১৫ রান। জিম্বাবুয়ের পক্ষে দুইটি করে উইকেট শিকার করেন সিকান্দার রাজা, লুক জঙ্গে ও মাদভেরে।

 

 

-নট আউট/টিএ



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর

বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান

আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট

জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের

১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷