ঢাকা | শুক্রবার, ১৭ মে ২০২৪, ২ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

ব্যাটে-বলে দাপট দেখিয়ে সিরিজে এগিয়ে গেল জিম্বাবুয়ে

নট আউট ডেস্ক
প্রকাশিত: ২২ মে ২০২২ ২০:০৮

৭৩ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে ম্যাচ সেরা মাদভেরে। ছবি: জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট ৭৩ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে ম্যাচ সেরা মাদভেরে। ছবি: জিম্বাবুয়ে ক্রিকেট

নট আউট ডেস্কঃ বড় জয়ে ফের সিরিজে এগিয়ে গেল স্বাগতিক জিম্বাবুয়ে। সিরিজের তৃতীয় টি-টোয়েন্টিতে সফরকারী নামিবিয়াকে ৮ উইকেটের বড় ব্যবধানে হারিয়েছে দলটি। বুলাওয়েতে চাতার-রাজাদের দাপট দেখানো বোলিংয়ে ১২৮ রানের বেশি তুলতে পারেনি নামিবিয়া, জবাবে ওপেনার মাদভেরের আনবিটেন হাফ সেঞ্চুরিতে ১৭ বল হাতে রেখেই জয় তুলে নেয় জিম্বাবুয়ে। এই জয়ে পাঁচ ম্যাচ সিরিজে ২-১ এ এগিয়ে ক্রেগ আরভিনের দল।

নামিবিয়ার করা ১২৮ রান তাড়া করতে নেমে, দুই ওপেনার মাদভের ও ইনোসেন্ট কাইয়ার ব্যাটে শুভসূচনা করে জিম্বাবুয়ে। কাইয়া একপ্রান্তে ধরে খেললে, অন্যপ্রান্তে আগ্রাসী ব্যাট চালান মাদভেরে। উদ্বোধনী জুটিতেই এই দু'জন যোগ করেন ৬১ রান। ১৯ রান করা কাইয়ার বিদায়ে ভাঙে এই জুটি। এরপর হাফ সেঞ্চুরি তুলে দলকে জয়ের পথে রাখেন মাদভেরে।

মাঝে অধিনায়ক ক্রেগ আরভিনের উইকেট হারায় স্বাগতিকরা। এরপর তৃতীয় উইকেটে চাকাভাকে নিয়ে সহজেই লক্ষ্যে পৌঁছে যায় মাদভেরে। শেষ পর্যন্ত ১৭.১ বলেই নামিবিয়ার করা ১২৮ রান টপকে যায় স্বাগতিকরা। ৮ চার ও ১ ছক্কায় ৬১ বলে অপরাজিত ৭৩ রানের ইনিংস খেলেন মাদভেরে। ৩ চারে ১৯ বলে ২৪ রানে অপরাজিত থাকেন চাকাভা।

এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে শুরুতেই ওপেনার ক্রেগ উইলিয়ামসের উইকেট হারায় নামিবিয়া। এরপর জিম্বাবুয়ে বোলারদের নিয়ন্ত্রিত বোলিংয়ে, লম্বা হয়নি নামিবিয়ার কোন জুটিই। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারিয়ে সংগ্রহটাও তাই খুব একটা গড়তে পারেনি সফরকারীরা। শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত ২০ ওভারে ৮ উইকেট মাত্র ১২৮ রানের সংগ্রহ গড়ে দলটি। দলের পক্ষে সর্বোচ্চ ২৮ রান করে লফটন এটন।

অধিনায়ক এরাসমাসের ব্যাট থেকে আসে ২৫ রান। গ্রিনের ব্যাট থেকে আসে ২০ রান, ওপেনার ডিভান কুক করেন ১৪ রান৷ জিম্বাবুয়ের পক্ষে তিনটি করে উইকেট নেন চাতারা ও সিকান্দার রাজ।

 

-নট আউট/টিএ



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর

বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান

আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট

জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের

১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷