ঢাকা | রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ৪ জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১

গাড়ি দুর্ঘটনায় বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেটার সাইমন্ডসের মৃত্যু!

নিউজ ডেস্ক
প্রকাশিত: ১৫ মে ২০২২ ১৮:১৪

অস্ট্রেলিয়ান বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেটার অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস৷ ছবি সংগৃহীত অস্ট্রেলিয়ান বিশ্বকাপজয়ী ক্রিকেটার অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস৷ ছবি সংগৃহীত

নট আউট ডেস্ক:  মৃত্যু যদিও খুব স্বাভাবিক বিষয় তবুও এটি কষ্টদায়ক আপনজনদের জন্য৷ তবে কিছু মানুষের মৃত্যুতে পরিবার পরিজনের গন্ডি ছাড়িয়ে শোকের ছায়া নেমে আসে পুরো বিশ্বে৷ তেমনি ক্রিকেট বিশ্বে অজি সাবেক ক্রিকেটার অ্যান্ড্রু সাইমন্ডসের মৃত্যুতে নেমে এসেছে শোকের ছায়া৷ গাড়ি দুর্ঘটনায় মাত্র ৪৬ বছর বয়সেই প্রাণ হারালেন অ্যান্ড্রু সাইমন্ডস।

অস্ট্রেলিয়ার হয়ে দুইবার ওয়ানডে বিশ্বকাপ জেতা সাইমন্ডস কুইন্সল্যান্ডে নিজ গাড়ি চালাচ্ছিলেন। হারভি রেঞ্জ রোডের কাছে আ্যালিস রিভার ব্রিজ থেকে বামে বাঁক নেওয়ার সময় আচমকা নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে তার গাড়িটি উল্টে যায়। এ সময় গাড়িতে একা ছিলেন সাইমন্ডস৷ রাত ১১টায় এই ঘটনা ঘটে।

ইমারজেন্সি তাকে উদ্ধার করে দ্রুত হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলেও, গুরুতর আঘাত ও অতিরিক্ত রক্তক্ষরণের কারণে তার মৃত্যু হয়। তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে কুইন্সল্যান্ড পুলিশ এবং ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়া

তার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে গোটা ক্রিকেট বিশ্বে। চলতি বছরে তৃতীয় অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটারের মৃত্যুর খবর এল। গত মার্চের প্রথম সপ্তাহে শেন ওয়ার্ন ও রডনি মার্শ মৃত্যুবরণ করেন।

১৯৯৮ থেকে ২০০৯ পযন্তর্ অস্ট্রেলিয়ার হয়ে খেলেছেন সাইমন্ডস। খেলেছেন ২৬ টেস্ট, ১৪ টি-টোয়েন্টি এবং ১৯৮ ওয়ানডে। অবসরের পর টাউনস্লিভে বসবাস করছিলেন তিনি। রাতে বাড়ি ফেরার পথে তার গাড়ি দূর্ঘটনা হয়।


ক্রিকেট অস্ট্রেলিয়ার চেয়ারম্যান লালচান হেন্ডারসন তার মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করে বলেছেন, অস্ট্রেলিয়া ক্রিকেট আরো একজন সময়ের সেরা ক্রিকেটারকে হারাল। অ্যান্ড্রু অত্যন্ত প্রতিভাবান ক্রিকেটার ছিলেন যার সাহায্যে অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপ সফলতা এসেছিল এবং কুইন্সল্যান্ডের ক্রিকেট ইতিহাস সমৃদ্ধ হয়েছে।

' ২০০৩ এবং ২০০৭ সালে অস্ট্রেলিয়ার হয়ে বিশ্বকাপ জিতেছিলেন সাইমন্ডস৷

 

-নট আউট/এমআরএস



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর

বাবরের বিশ্বরেকর্ড, রান পাহাড়ে চড়ল পাকিস্তান

আগা সালমানকে নিয়ে দিনের বাকিটা শেষ করেন বাবর আজম।

হৃদয় জিতলেন সরফরাজ, ‘ড্র’ হলো করাচি টেস্ট

জিততে হলে শেষ ১১ ওভারে পাকিস্তানের প্রয়োজন ছিল ৪৯ রান, হাতে ৪ উইকেট।

‘তিন’ সেঞ্চুরিতে পাল্টা জবাব পাকিস্তানের

১১৪ রানে শফিক ফিরলে ভাঙে ইমামের সঙ্গে ২২৫ রানের জুটি৷