ঢাকা | মঙ্গলবার, ১৪ মে ২০২৪, ২৯ বৈশাখ ১৪৩১

কিউরেটর গামিনির ব্যর্থতার দায় নিল বিসিবি

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট
প্রকাশিত: ১০ মে ২০২২ ০৮:০৫

গামিনি ডি সিলভা ও মাহবুব আনাম৷ ছবি সংগৃহীত গামিনি ডি সিলভা ও মাহবুব আনাম৷ ছবি সংগৃহীত

স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট: শ্রীলঙ্কার সাবেক ক্রিকেটার থেকে আম্পায়ার। বিসিবির এক পরিচালকের শ্রীলঙ্কার অফিসে চাকরি করেন গামিনি ডি সিলভার স্ত্রী। সেই সুবাদে বিসিবিতে চাকরি হয় তার। ২০০৮ সাল থেকে এখনও বিসিবিতে আছেন। ১ বছর বিভিন্ন পদে কাজ করার পর কিউরেটর হিসেবে থিতু হন গামিনি। সরিয়ে দেয়া হয় দেশীয় কিউরেটরদের।


প্রায় ১৪ বছর ধরে হোম অব ক্রিকেট মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের প্রধান কিউরেটর এই লঙ্কান। মিরপুরের বাজে উইকেট তার হাতে তৈরি। গামিনির কাজের সমালোচনা কখনোই থামেনি। উইকেটের সমালোচনা করে একবার জরিমানা গুণতে হয়েছিল তামিম ইকবালকেও। ক্রিকেটার, সংবাদকর্মী এমনকি মিরপুর স্টেডিয়ামের আনসার কর্মীও তার দূর্ব্যবহারের শিকার।


অনেক বিতর্কের পরও এই কিউরেটরকে ছায়া দিয়ে রেখেছে বিসিবি। মিরপুরের মানহীন উইকেটের দায়ভার তার উপর দিতে চায় না বিসিবি। এই লঙ্কানের ব্যর্থতার ভার নিজের কাঁধেই নিচ্ছেন বিসিবির গ্রাউন্ডস কমিটির চেয়ারম্যান মাহবুব আনাম।


তার মতে, মিরপুরের বাজে উইকেটের কারণ টানা খেলা। সোমবার মিরপুর স্টেডিয়ামে মাহবুব আনাম বলেছেন, ‘আমি কাউকে নিয়ে আলাদাভাবে মন্তব্য করব না। আপনাদেরকে যেটা একটু আগে বললাম তিন হাজার খেলা হয়, আপনারা খালি মেপে দেখবেন, মিরপুরের মত স্টেডিয়ামে আমরা ৬০ দিনের বেশি খেলা উচিত না। সেখানে জানুয়ারি থেকে শুরু করে ১২০ দিন খেলেছি আমরা। কন্টিনিউয়াস। এখানে স্বয়ং বিধাতা এসেও আমার মনে হয় না কোনোভাবে সম্ভব। দায়টা আমি নেব, আমাদের বোর্ড হিসেবে নেওয়া উচিত।’


শুধু গামিনির সমালোচনা করাটা অন্যায় মনে করেন বিসিবির এ পরিচালক। আজ সাংবাদিকদের তিনি বলেছেন, ‘আপনারা যদি কাউকে ব্যক্তিগত আক্রোশ করেন আমার মনে হয় এটা খুব অন্যায় হবে। কারণ এই মাঠে যে জয়গুলো আছে তার মালাটাতো অন্য কাউকে পরাতে পারি। কিন্তু মালাটাতো আমরা বোর্ডই নেই।’

-নট আউট/এমজেএ/এমআরএস



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:

এই বিভাগের জনপ্রিয় খবর

প্রথম ওয়ানডেতে হোঁচট খেল বিসিবি একাদশ

ভারতের এমএ চিরাম্বরম স্টেডিয়ামে সোমবার প্রথম ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছিল তামিলনাড়ু ক্রিক...

ভারত সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

জিম্বাবুয়ে সফরের দল থেকে বাদ পড়েছেন মোসাদ্দেক সৈকত, শরিফুল ইসলাম ও তাইজুল ইসলাম।

জয়ের স্বপ্ন দেখিয়ে হেরে গেল বাংলাদেশ

৭৪ রানের মধ্যে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৪৫ রানের টার্গেটেই কঠিন বানিয়ে ফেলে ভারত।