এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপে অনিশ্চিত তামিম
প্রকাশিত: ২৬ জুলাই ২০২৩ ০০:১৭
নট আউট ডেস্ক: পিঠের ব্যথায় লম্বা সময় ধরে ভুগছেন জাতীয় দলের ওপেনার তামিম ইকবাল। ইনজুরি থেকে পরিত্রাণ পেতে লন্ডনে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হয়েছেন বাঁহাতি এই ক্রিকেটার। সেখানে টনি হ্যামন্ড নামে ডাক্তারকে দেখিয়েছেন।
ভিডিও কলে বিসিবির চিকিৎসক দলের সঙ্গে মঙ্গলবার (২৫ জুলাই) বৈঠক হয়েছে হ্যামন্ডের। সেখানে তিনি জানিয়েছেন তামিমের ইনজুরি আপডেট।
হ্যামন্ড পরীক্ষা নিরীক্ষার পর নিশ্চিত হয়েছেন তামিমের ইনজুরি সম্পর্কে। রিপোর্ট মতে বাঁহাতি এই ওপেনারের চোট ফোর্থ ও ফিফথ লাম্বার স্পাইন ভার্টিব্রারের (এল-ফাইভ) মাঝের ডিস্ক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সহজ করে বলতে তামিমের মেরুদন্ডের হাড়ে ক্ষয় হয়েছে।
হেমন্ডের মতে তামিমের এই ক্ষয় একদিনে হয়নি। প্রথম অবস্থায় সতর্ক থাকলে এই ক্ষত এতো বাজে অবস্থায় যেতো না।
মঙ্গলবার আরটিভিকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের বিশ্বস্ত একটি সূত্র।
চিকিৎসাবিজ্ঞানে এই রোগ থেকে সেরে ওঠার প্রধান ও মূল শর্ত পর্যাপ্ত পরিমাণে বিশ্রাম নেয়া। সেই সঙ্গে চলাফেরা ওঠা-বসাতেও অবলম্বন করতে হবে বিশেষ সতর্কতা।
কিভাবে তামিম পরিত্রাণ পেতে পারেন এই অবস্থা থেকে? আরটিভি এই বিষয়ে জানতে যোগাযোগ করে বেসরকারী একটি হাসপাতালের ফিজিওথেরাপিস্ট শাহিনূর আলমের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘তিন পদ্ধতিতে এই রোগের চিকিৎসা হয়। এর ভেতর একটি ক্ষতের পরিমাণ অনুযায়ী বিশ্রাম নেয়া, দ্বিতীয়ত ইনজেকশন নেয়া আর সবশেষ পদ্ধতিটি হলো অপারেশন।’
তিনি আরও বলেন, ‘ইনজেকশন নিলে সেটিতে তিন-চার মাস ব্যথা থাকবে না, কিন্তু এরপর পর্যাপ্ত বিশ্রাম না নিলে ব্যথা আবার ফিরে আসতে পারে। আর অপারেশন করা হলে তিন থেকে চার মাস কোনো কাজই করা যাবে না। ভারী কিছু তোলা যাবে না, নড়াচড়াও করতে হবে পরিমিত পরিসরে।’
চিকিৎসাশাস্ত্রে স্পষ্ট উল্লেখ রয়েছে যে, ‘এল-ফাইভ’ রোগীরা পাঁচ পাউন্ড ওজনও তুলতে পারবেন না। অথচ এই চোট নিয়েই তামিম দিব্বি অনুশীলন করে গেছেন। করেছিলেন জিমও।
শুরুতেই নিজের বিষয়ে একটু সতর্ক হলে হয়তো এমন অবস্থায় আসা লাগতো না দেশসেরা এই ওপেনারের।
প্রথম ওয়ানডেতে হোঁচট খেল বিসিবি একাদশ
ভারতের এমএ চিরাম্বরম স্টেডিয়ামে সোমবার প্রথম ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছিল তামিলনাড়ু ক্রিক...
ভারত সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
জিম্বাবুয়ে সফরের দল থেকে বাদ পড়েছেন মোসাদ্দেক সৈকত, শরিফুল ইসলাম ও তাইজুল ইসলাম।
জয়ের স্বপ্ন দেখিয়ে হেরে গেল বাংলাদেশ
৭৪ রানের মধ্যে ৭ উইকেট হারিয়ে ১৪৫ রানের টার্গেটেই কঠিন বানিয়ে ফেলে ভারত।
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: